বিবাহ সমাচার:
আয়েশা (রা:) হতে বর্ণিত, রাসূল এরশাদ করেন,
لا نكاح الا بولي وأيما امرأة نكحت بغير ولى فنكاحها باطل باطل باطل فان لم يكن لها ولي فالسلطان ولي من لا ...ولي لها. رواه ابوداود عن عائشة رضي الله عنها
"কোনা বিবাহ নাই অভিবাবক (বাবা, চাচা, ভাই, মামা) ছাড়া, আর যে কোন মেয়ে আভিবাবক ছাড়া বিয়ে করল, সে বিবাহ বাতেল বাতেল বাতেল। আত:পর যদি সে মেয়ের কোন অভিবাবক না থাকে তাহলে কাজী তার অভিবাবক।" (আবুদাউদ)
ইমামগন এই হাদীসের ব্যাখ্যা করেন, কোন মেয়ে যদি অভিবাকের (বাবা, চাচা, ভাই, মামা) সম্মতি ছাড়া বিবাহ করে, সে বিবাহ ইসলামী শরীয়াত মোতাবেক গ্রহণযোগ্য নয়। যদি কেউ এমন করে, তাহলে অভিবাকগণ মেয়েটির বিবাহ অনত্র দিতে পারবে।আমাদের দেশে অভিবাক সম্মতি ছাড়া যেসব কোর্ট মেরেজ সংঘটিত হয় তা সবই বাতিল। যদি কোন মেয়ের অভিবাবক নাই, তবে তার অভিবাক হবে কাজী।
আয়েশা (রা:) হতে বর্ণিত, রাসূল এরশাদ করেন,
لا نكاح الا بولي وأيما امرأة نكحت بغير ولى فنكاحها باطل باطل باطل فان لم يكن لها ولي فالسلطان ولي من لا ...ولي لها. رواه ابوداود عن عائشة رضي الله عنها
"কোনা বিবাহ নাই অভিবাবক (বাবা, চাচা, ভাই, মামা) ছাড়া, আর যে কোন মেয়ে আভিবাবক ছাড়া বিয়ে করল, সে বিবাহ বাতেল বাতেল বাতেল। আত:পর যদি সে মেয়ের কোন অভিবাবক না থাকে তাহলে কাজী তার অভিবাবক।" (আবুদাউদ)
ইমামগন এই হাদীসের ব্যাখ্যা করেন, কোন মেয়ে যদি অভিবাকের (বাবা, চাচা, ভাই, মামা) সম্মতি ছাড়া বিবাহ করে, সে বিবাহ ইসলামী শরীয়াত মোতাবেক গ্রহণযোগ্য নয়। যদি কেউ এমন করে, তাহলে অভিবাকগণ মেয়েটির বিবাহ অনত্র দিতে পারবে।আমাদের দেশে অভিবাক সম্মতি ছাড়া যেসব কোর্ট মেরেজ সংঘটিত হয় তা সবই বাতিল। যদি কোন মেয়ের অভিবাবক নাই, তবে তার অভিবাক হবে কাজী।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যখন তোমাদের কেউ কোন মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দিবে, তখন তাকে দেখাতে কোন গুনাহ হবে না। তবে কেবল বিয়ে করার উদ্দেশ্যেই দেখতে হবে, যদিও মেয়ে জানতে না পারে’। [ মুসনাদ আহমাদ হা/২৩৬৫০-৫১; সিলসিলা ছহীহাহ হা/৯৭ ]
অত্র হাদীছের তাত্পর্য হ’ল নবী করীম (ছাঃ) বিশেষভাবে বিয়ের প্রস্তাব দানকারীর জন্য প্রস্তাবিত মেয়ের প্রতি তাকানোকে অপরাধ হিসাবে গণ্য করেননি। এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, বিয়ের প্রস্তাবকারী ব্যতীত অন্য কেউ কোন অপরিচিতার দিকে তাকালে সর্বাবস্থায় পাপী হবে।
অত্র হাদীছের তাত্পর্য হ’ল নবী করীম (ছাঃ) বিশেষভাবে বিয়ের প্রস্তাব দানকারীর জন্য প্রস্তাবিত মেয়ের প্রতি তাকানোকে অপরাধ হিসাবে গণ্য করেননি। এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, বিয়ের প্রস্তাবকারী ব্যতীত অন্য কেউ কোন অপরিচিতার দিকে তাকালে সর্বাবস্থায় পাপী হবে।