আবু হোরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত। রাসুল (সা:) বলেছেনঃ "যে ব্যক্তি মারামারিতে অন্যকে ধরাশায়ী করে সে শক্তিশালী নয়; বরং শক্তিশালী হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে রাগের সময় নিজেকে সংযত রাখে।” [বুখারী ও মুসলিম]
ইসলামে জাতি, শ্রেণীভেদ ও বর্ণবৈষম্য নেই। আরবের ওপর কোনো অনারবের, কিংবা অনারবের ওপর কোনো আরবের শ্রেষ্ঠত্ব নেই। তেমনি সাদার ওপর কালোর বা কালোর ওপর সাদার কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠ ও মর্যাদার ভিত্তি হলো কেবল তাকওয়া। [বিদায় হজ্জের ভাষণে রাসুল (সাঃ)]
আবু হোরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত; রাসুল (সা:) বলেনঃ "যে বান্দাই অন্য বান্দার দোষ-ত্রুটি এ পার্থিব জগতে গোপন রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন|" [মুসলিম]
আবু হোরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত। রাসুল (সা:) বলেছেনঃ "যে ব্যক্তি মারামারিতে অন্যকে ধরাশায়ী করে সে শক্তিশালী নয়; বরং শক্তিশালী হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে রাগের সময় নিজেকে সংযত রাখে।” [বুখারী ও মুসলিম]
তোমরা আল্লাহ অভিমুখী হও এবং তাকে ভয় কর আর সালাত প্রতিষ্ঠা কর এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। [আল কুরআনঃ সুরা আর-রুমঃ ৩১]
ইসলামে জাতি, শ্রেণীভেদ ও বর্ণবৈষম্য নেই। আরবের ওপর কোনো অনারবের, কিংবা অনারবের ওপর কোনো আরবের শ্রেষ্ঠত্ব নেই। তেমনি সাদার ওপর কালোর বা কালোর ওপর সাদার কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠ ও মর্যাদার ভিত্তি হলো কেবল তাকওয়া। [বিদায় হজ্জের ভাষণে রাসুল (সাঃ)]
আবু হোরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত; রাসুল (সা:) বলেনঃ "যে বান্দাই অন্য বান্দার দোষ-ত্রুটি এ পার্থিব জগতে গোপন রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন|" [মুসলিম]
আমি তোমাদের কাছে দু’টো জিনিস রেখে যাচ্ছি। যত দিন তোমরা এ দু’টোকে আঁকড়ে থাকবে, তত দিন তোমরা বিপথগামী হবে না। সে দু’টো হলো আল্লাহর কিতাব (আল কুরআন) ও রাসূলের সুন্নাত (আল হাদিস)। [বিদায় হজ্জের ভাষণে রাসুল (সাঃ)]
কারো সম্পত্তি সে যদি স্বেচ্ছায় না দেয়, তবে তা অপর কারো জন্য নেওয়াটা হালাল নয়। সুতরাং তোমরা একজন অপরজনের ওপর জুলুম করবে না। [বিদায় হজ্জের ভাষণে রাসুল (সাঃ)]
আবু সাইদ খুদরী (রা:) থেকে বর্ণিত; রাসুল (সা:) জিন ও মানুষের খারাপ থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করতেন| শেষ পর্যন্ত ‘কুল আউজু বিরাব্বিল ফালাক’ (সুরা ফালাক) ও ‘কুল আউজু বিরাব্বিন নাস’ (সুরা নাস) নাযিল হয়| এ সুরা দু’টি নাযিল হওয়ার পর তিনি এ দু’টিকে ঐ উদ্দেশ্যে গ্রহণ করে নিলেন এবং অন্য কিছু পরিহার করলেন| [তিরমিজীঃ ১০১৫]
তুমি করুণাময় আল্লাহ তা’আলার সৃষ্টিতে কোন ভূল দেখতে পাবে না। আবার দৃষ্টিফেরাও; কোন ভুল দেখতে পাও কি? অতঃপর তুমি বার বার তাকিয়ে দেখ- তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে তোমার-ই দিকে ফিরে আসবে। [আল কুরআনঃ সুরা আল মুলকঃ ৩-৪]
রাসুল (সাঃ) সবাইকে সতর্ক করে বলেছেনঃ "এক লোক দুঃখ ও বিপদে জর্জরিত হয়ে একপর্যায়ে ছুরি দিয়ে নিজের হাত কেটে ফেলল, তারপর রক্ত বের হতে হতে সে মরে গেল। অর্থাৎ, সে আত্মহত্যা করল। আল্লাহ পাক তখন বলে উঠলেন, আহা! আমার বান্দা আমার চেয়েও বেশি তাড়াহুড়ো করে ফেলল। তার জন্য তো জান্নাত হারাম হয়ে গেল।" [বুখারীঃ ৩২৭৬; মুসলিমঃ ১১৩]
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত; রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "মুনাফিকের চিহ্ন তিনটিঃ ১. যখন কথা বলে, মিথ্যা বলে। ২. যখন অঙ্গীকার করে, তা ভঙ্গ করে এবং ৩. আমানতের খেয়ানত করে।’’ [বুখারীঃ ২৬৮২, মুসলিমঃ ১/২৫]
রাসুল (সাঃ) সবাইকে সতর্ক করে বলেছেনঃ "এক লোক দুঃখ ও বিপদে জর্জরিত হয়ে একপর্যায়ে ছুরি দিয়ে নিজের হাত কেটে ফেলল, তারপর রক্ত বের হতে হতে সে মরে গেল। অর্থাৎ, সে আত্মহত্যা করল। আল্লাহ পাক তখন বলে উঠলেন, আহা! আমার বান্দা আমার চেয়েও বেশি তাড়াহুড়ো করে ফেলল। তার জন্য তো জান্নাত হারাম হয়ে গেল।" [বুখারীঃ ৩২৭৬; মুসলিমঃ ১১৩]
রাসুল (সাঃ) বলেছেন: "কোন মুসলিমের জন্য বৈধ নয় যে, আরেক মুসলমানের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্ক ছিন্ন রাখবে। তাদের অবস্থা যেন এমন না হয় যে, দেখা সাক্ষাৎ হলে একজন অন্য জনকে এড়িয়ে চলে। এ দুজনের মাঝে ঐ ব্যক্তি শ্রেষ্ঠ যে প্রথম সালাম দিয়ে পুনরায় সম্পর্ক করবে। [মুসলিম : ৬৬৯৭]
জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত; রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ মহান আল্লাহ বলেন, "আমার যিকির যাকে এরূপভাবে নিমগ্ন রাখে যে, সে আমার কাছে কিছু চাওয়ার সময় পায় না, তাকে আমি এমন বস্তু দান করব, যা প্রার্থনাকারীদের প্রাপ্য বস্তুর চেয়েও উত্তম।” [বুখারী]
|