Thursday, 2025-07-03, 0:52 AM
Welcome Guest | Sign Up | Login
|
My site |
Statistics |
---|
Total online: 1 Guests: 1 Users: 0 |
|
Blog
Main » 2012 » December » 31
আবূ মাসউদ আনসারী রযি আল্লাহু আনহু বলেন , রসূল ছরল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন ঃ কওমের ইমামতী করবে আল্লাহর কিতাব পবিত্র কুরানের পাঠ সম্পর্কে অধিক জ্ঞানী , যদি উহাতে সমান হয় , তাহলে সুন্নাহর ব্যাপারে যিনি অধিক জ্ঞানী , যদি উহাতেও সমান হয় তবে হিজরতে যিনি অধিক পুরাতন , যদি উহাতেও সমান হয় তাহলে বয়সে যিনি বড় তিনিই ইমামতীর
--আবূ মাসউদ আনসারী রযি আল্লাহু আনহু বলেন , রসূল ছরল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন ঃ কওমের ইমামতী করবে আল্লাহর কিতাব পবিত্র কুরানের পাঠ সম্পর্কে অধিক জ্ঞানী , যদি উহাতে সমান হয় , তাহলে সুন্নাহর ব্যাপারে যিনি অধিক জ্ঞানী , যদি উহাতেও সমান হয় তবে হিজরতে যিনি অধিক পুরাতন , যদি উহাতেও সমান হয় তাহলে বয়সে যিনি বড় তিনিই ইমামতীর অধিক হক্বদার ” । তিরমিযী , হাদীছ নং ঃ ২৩৫ ।
==---আবূ মাসউদ আনসারী রযি আল্লাহু আনহু বলেন , রসূল ছরল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন ঃ কওমের ইমামতী করবে আল্লাহর কিতাব পবিত্র কুরানের পাঠ সম্পর্কে অধিক জ্ঞানী , যদি উহাতে সমান হয় , তা
...
Read more »
Views:
282
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-31
|
|
..মুমিন নারী -পুরুষের ওপর কাফের মুশরিক কিংবা মুনাফিকরা অপবাদ চাপাতে চেষ্টা করলে করনীয় সম্পর্কে সুষ্পষ্ট ও বিস্তারিত দিক নির্দেশনা রয়েছে কুরআনের সূরা নুর এ। সবার উচিত তাফসির ও শানে নুজুলসহ সূরাটি পড়ে নেয়া এবং বিবেক বুদ্ধি খাটিয়ে করনীয় ঠিক করে নেয়া। হযরত আয়েশা রাঃ কে যখন মুনাফিকরা অপবাদ দিয়েছিল, রাসূল সাঃ কষ্ট নিয়ে পরম ধৈর্য্যের সাথে আল্লাহর ফায়সালার অপেক্ষায় ছিলেন, কেননা বিষয়টি এমন সেনসিটিভ ছিলো যা নিয়ে ঘাটাঘাটি করা ইমানদারের মর্যাদার সাথে মানায় না। মুনাফিকরা চাচ্ছিলো এটা ব্যাখ্যা বিশ্লেষন ও খোঁজখবর নিতে গিয়ে হলেও যেন ইমানদারদের মাঝে অশ্লীলতার চর্চা হয়। রাসূল সাঃ নীরবে ইগনোর করে গেলেন এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন চিড়দিনের জন্য এমন ষড়যন্ত্রে মুমিনদের করনীয় সম্পর্কে জানিয়ে দিলেন সুরা নূর এ! ১১) যারা এ মিথ্যা অপবাদ তৈরী করে এনেছে তারা তোমাদেরই ভিতরের একটি অংশ ৷ এ ঘটনাকে নিজেদের পক্ষে খারাপ মনে করো না বরং এও তোমাদের জন্য ভালই৷ যে এর মধ্যে যতটা অংশ নিয়েছে সে ততটাই গোনাহ কামাই করেছে আর যে ব্যক্তি এর দায়দায়িত্বের বড় অংশ নিজের মাথায় নিয়েছে তার জন্য তো রয়েছ...ে মহাশাস্তি ৷ ১২)
...
Read more »
Views:
397
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-31
|
|
মারেফতের পীররা মৃতকে জীবিত করার ক্ষমতা রাখেন! এ ক্ষেত্রে তারা আল্লাহর অনুমতির তোয়াক্কা করেন না। কিন্তু ইসলাম কী বলে? মানুষকে জীবন দেয়া ও মৃত্যু দেয়া একমাত্র আল্লাহরই কাজ। তিনিই জীবন-মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন। এ কাজে তিনি কাউকে অংশীদার করেননি। নবী-রাসূলদের (আঃ) মো'জেযা ¯^iƒc কতিপয় ঘটনা পাওয়া যায়, যাতে তাঁদের মাধ্যমে মৃত জীবিত হয়েছে। কিন্তু সেগুলো সবই ছিল তাঁদের নবুওতকে প্রমাণ করার জন্যে মো'জেযা ¯^iƒc|... শুধু আল্লাহ্র নির্দেশেই তা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু ঐ নবীগণ (আঃ) আল্লাহর এত প্রিয়পাত্র হওয়া সত্বেও কখনো এরূপ বলেননিঃ তুমি আমার হুকুমে জেন্দা হও। অথবা তারা কখনো আল্লাহর নিকট থেকে রূহ ছিনিয়ে নিয়ে আসার স্পর্ধা দেখাননি। কেননা তাঁরা সবাই আল্লাহর নির্দেশে চলতেন। তার নির্দেশের বাইরে কখনো চলতেন না। তাবরীজি সাহেব যদি আল্লাহর নির্দেশে চলতেন বা তার কাছে তাওহীদ থাকত, তবে মহান মালিকের অনুমতি নিয়েই রূহ নিয়ে আসার ব্যবস্থা করতেন। একক ক্ষমতাবান আল্লাহর কাছে আবেদন করতেন। যেহেতু তিনি নিজের হুকুমে মৃতকে জেন্দা করেছেন এবং জোর করে রূহ নিয়ে এসেছেন, সেহেতু আমরা নিশ্চিত যে, (যদি এ ঘটনা সত্য হয় তবে) আল্লাহর কাছ থ
...
Read more »
Views:
381
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-31
|
|
খাদ্য দ্রব্য দ্বারা ফিতরা না দিয়ে টাকা-পয়সা দ্বারা ফিতরা দেওয়া: প্রত্যেক মুসলিম ভাইকে জানা দরকার যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর যুগে মুদ্রা হিসেবে দীনার এবং দিরহামের প্রচলন ছিল। এবং সে কালেও ফকীর ও মিসকিনদের তা প্রয়োজন হত। তা দ্বারা তারা জিনিস-পত্র ক্রয়-বিক্রয় করত। তা সত্ত্বেও নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মুদ্রা দ্বারা ফিতরা নির্ধারণ না করে খাদ্য দ্রব্য দ্বারা নির্ধারণ করেছেন।... তাই উপরে হাদীসে বর্ণিত খাদ্য বস্তু দ্বারাই ফিতরা আদায় করা সুন্নত। আর এটাই জমহুর (অধিকাংশ) উলামায়ে কেরামের মত। কারণ বর্ণিত খাদ্য বস্তুর বদলে মূল্য তথা টাকা-পয়সা দ্বারা ফিতরা দিলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদেশকে উপেক্ষা করা হয়। যারা মূল্য দ্বারা ফিতরা দেয় তাদের সম্পর্কে ইমাম আহমদ (রহঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নতের বরখেলাফ হওয়ার কারণে আমার আশংকা হচ্ছে যে, তা যথেষ্ট হবে না। [মুগনী, ইবনু কুদামাহ, ৪/২৯৫]See More
Views:
347
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-31
|
|
 ● ► আপনিও কি সেই মানুষের দলে যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গান শুনে কাটিয়ে দিতে পারেন, কিন্তু কুরআন তেলাওয়াত কিছুক্ষন শোনার পর একঘেয়ে লাগতে শুরু করে? আপনার মনে কি এই একঘেয়েমি নিয়ে অপরাধবোধ কাজ করে, কিন্তু বুঝতে পারছেন না কি করে কুরআনের সুর দিয়ে আপনার মনের সুরের তৃষ্ণা মেটাবেন? আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন সত্যিই আপনি এটা চান কিনা। তাহলে আজ থেকেই শুরু করুন নিজের বিরুদ্ধে জিহাদ। আল্লাহ্র কাছে সাহায্য চাইতে চাইতে ধা...পে ধাপে শুরু করুন। মনে রাখবেন এই পরিবর্তন এক রাতেই হয়ে যাবে না। ধৈর্যহারা হবেন না। আল্লাহ্ আপনার নিয়ত সম্পর্কে জানেন। প্রথম ধাপ > আপনার মোবাইল, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, আইপড সবকিছু থেকে আপনার সংগ্রহের গান গুলো মুছে ফেলুন। সিডি গুলো ভেঙ্গে ফেলুন। জানি এটাই জিহাদের সবচেয়ে কঠিন অংশ। দ্বিতীয় ধাপ > প্রতিজ্ঞা ক
...
Read more »
Views:
384
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-31
|
|
আমরা ইসলাম সম্পর্কিত এমন অনেক শব্দ আরবী মনে করে বলে থাকি যা আসলে আরবী নয়, বরং বেশীরভাগই উর্দু/ফার্সি ভাষার শব্দ। যেমন, ‘খোদা’ শব্দটি কুরআন বা হাদীসে কোথাও আসেনি; এটি একটি ফার্সি শব্দ। এটি আল্লাহ্র ৯৯ নামের মধ্যেও নেই। কাজেই আমরা ‘খোদা হাফেজ’ না বলে ‘আল্লাহ্ হাফিজ’ বলব। অথবা ‘খোদার কসম’ না বলে ‘আল্লাহ্র কসম’ বলব। আসুন জেনে নেই এমন আরও কিছু শব্দ যা আমরা আরবী মনে করে ব্যবহার করে থাকি...।
নামাজঃ সালাত রোজাঃ সাওম দুরুদঃ সালাওাত জায়নামাজঃ সাজ্জাদা তসবীহ (গননা করার জন্য দানার তৈরি মালা)ঃ মাসবাহা সওয়াব/নেকীঃ হাসানাহ গুনাহঃ খতিয়াহ শবে ক্বদরঃ লাইলাতুল ক্বদর যবরঃ ফাতহাহ যেরঃ কাসরাহ পেশঃ দামমাহ (কুরআনের) পারাঃ জুয ফেরেশতাঃ মালা-ইকা বেহেশতঃ জান্নাত দোযখঃ জাহান্নাম পাকঃ তাহারাহ নাপাকঃ নাজাসাহ ছতরঃ আওরাহ বোরখাঃ আবায়াSee More
Views:
295
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-31
|
|
মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বে , খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর সাথে এক পুরোনো বন্ধু দেখা করতে আসেন। বন্ধুটি তার শয্যার পাশে বসেন। খালিদ (রাঃ):”তুমি কি আমার পায়ে এমন এক বিঘত পরিমাণ কোন খালি জায়গা দেখতে পাচ্ছ, যেখানে কোন তরবারি, তীর বা বর্শার আঘাত নেই?” বন্ধুটি খালিদ (রাঃ) এর পা টি পরীক্ষা করে বললেন, না। খালিদ (রাঃ) প্রথমে তাঁর ডান হাত ও পরে বাম হাত উঠিয়ে দেখিয়ে তাকে অনুরূপ পরীক্ষা করতে বললেন। বন্ধুটি একই ফলাফল... বললেন। এরপর খালিদ (রাঃ) তাঁর প্রশস্ত বক্ষ উন্মুক্ত করে তাঁর বন্ধুকে একইভাবে জিজ্ঞেস করলেন। বন্ধুটি আবারো সেই একই দৃশ্য দেখলেন যা প্রথমবার পায়ের ক্ষেত্রে দেখেছিলেন। খালিদ (রাঃ) :"তুমি কি দেখনি? আমি শহীদের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে শত শত যুদ্ধ করেছি, কেন আমি যুদ্ধে শহীদ হলাম না?” বন্ধুঃ "তোমার এটা বুঝতে হবে, হে খালিদ! আল্লাহর রাসূল(সাঃ) তোমার নাম রেখেছেন ‘সাইফুল্লাহ’ অর্থাৎ ‘আল্লাহর তরবারি’, তিনি এটা আগেই নির্ধারণ করে গেছেন যে তুমি কোন যুদ্ধে পরাজিত হবে না। কারণ, তুমি যদি পরাজিত হতে তাহলে এটা বুঝাতো যে আল্লাহর তরবারি কাফিরদের আঘাতে ভেঙ্গে গেছে, আর যা কখনো ঘটবে না।” খালিদ
...
Read more »
Views:
277
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-31
|
| |
|