Statistics |
---|
Total online: 1 Guests: 1 Users: 0 |
|
Blog
Main » 2012 » December » 23
মহানবী (সাঃ) বলেছেন,"'প্রতিটি শিশুই ফিতরাতের (ইসলাম) ওপর জন্মগ্রহণ করে। তারপর তার পিতা-মাতা তাকে ইহুদী, খ্রীষ্টান অথবা অগ্নিপূজক বানায়"। ...............................(মুত্তফাক্ব আলাইহ; মিশকাত হাদিস/৯০।)
আপনার স্ত্রীকে শ্রদ্ধা করুন। তাহলে, কোন একদিন আপনার কন্যাকেও কেউ একজন অনুরূপ শ্রদ্ধা করবে।
রাসূল (সাঃ) বলেন, যখন স্বামী স্ত্রী পরস্পরের সাথে প্রেম চাহনির বিনিময় করে তখন আল্লাহ পাক উভয়ের দিকে করুনার দৃষ্টি দেন। অতঃপর যখন স্বামী স্ত্রীর হাত ধারন করে তখন তাদের আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে পাপরাশি ঝরে পড়ে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার সালাতের হিসাব নেয়া হবে। যদি তা যথাযথ হয়, তবে সে সফল হলো এবং মুক্তি পেল। যারা নামাজের ব্যাপারে উদাসীন তাদের ব্যাপারে আল্লাহ বলেন, "সুতরাং দুর্ভোগ সে সব নামাযীর জন্য, যারা তাদের নামাযের ব্যাপারে উদাসীন।" (সুরা মাউন ৪-৫
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লা
...
Read more »
Views:
339
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
হে নবী, তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে, কন্যাদেরকে ও মুমিনদের স্ত্রীদেরকে বল, তারা যেন তাদের জিলবাবের কিছু অংশ নিজেদের উপর ঝুলিয়ে দেয়। তাদেরকে চেনার ব্যাপারে এটাই সবচেয়ে কাছাকাছি পন্থা হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আর আল্লাহ অতীব ক্ষমাশীল, পরম দয়াময়।" .................................(সূরাঃ আহযাব, আয়াতঃ ৬০
Views:
288
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
(ক) এই দিনে আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল, (খ) এই দিনেই তাঁকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল, ... (গ) একই দিনে তাঁকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল [মুসলিমঃ৮৫৪], (ঘ) একই দিনে তাঁকে দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছিল, (ঙ) এই দিনেই তাঁর তওবা কবুল করা হয়েছিল, (চ) এই দিনেই তাঁর রূহ কবজ করা হয়েছিল [আবু দাউদঃ১০৪৬], (ছ) এই দিনে শিঙ্গায় ফুঁক দেওয়া হবে, (জ) এই দিনেই কিয়ামত হবে, (ঝ) এই দিনেই সকলেই বেহুঁশ হয়ে যাবে [আবু দাউদঃ১০৪৭], (ঞ) প্রত্যেক নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতা, আকাশ, পৃথিবী, বাতাস, পর্বত ও সমুদ্র এই দিনটিকে ভয় করে। [ইবনে মাজাহঃ১০৮৪, ১০৮৫; মুয়াত্তাঃ৩৬৪
Views:
300
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
আবূ হুরায়রা(রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী(সাঃ) বলেছেন, তোমরা সাতটি ধ্বংসকারী বস্তু থেকে সাবধান থাক। সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! সেগুলো কী? রাসূ...লুল্লাহ(সাঃ) বললেনঃ ১) আল্লাহর সাথে শিরক করা, ২) যাদু করা, ৩) অন্যায়ভাবে কোন মানুষকে হত্যা করা, ৪) সুদ খাওয়া, ৫) ইয়াতীমের মাল(অন্যায়ভাবে) ভক্ষণ করা, ৬) যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়ন করা, ৭) নির্দোষ সতীসাধ্বী মু‘মিনা মহিলাকে অপবাদ দেয়া। [সহীহ বুখারী, পর্ব ৫৫: ওয়াসিয়াত, অধ্যায় ২৩, হাঃ ২৭৬৭ ; সহীহ মুসলিম, পর্ব ১: ঈমান, অধ্যায় ৩৭, হাঃ৮৯]
Views:
935
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
কিন্তু এই ব্যাপারটা সঠিক নয়। আপনি বিবাহিত বা অবিবাহিতই হোন না কেন, আপনি সুখী হতে পারেন। আপনার লক্ষ্য যদি কেবলমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করা হয়, তাহলে আপনার জীবনের ঘটনাগুলো যতই কঠিন হোক না কেন, তিনি আপনাকে যেকোন অবস্থাতেই সন্তুষ্ট থাকার যোগ্য করে দিবেন।
নিঃসন্দেহে, অবিবাহিত থাকার চাইতে দ্বীনদার কাউকে বিয়ে করা অনেক উত্তম। কিন্তু দ্বীনদার এবং উত্তম চরিত্রের মানুষ পাওয়া বেশ কঠিন। অস্থির হয়ে ভুল সিদ্ধান্ত নিবেন না, নইলে হয়ত জীবনের বাকি সময় আপনাকে তার ফল ভোগ করতে হতে পারে।”
Views:
286
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
উত্তরঃ বালা-মুসিবত নাযিল হওয়ার সময় মানুষ চার স্তরে বিভক্ত হয়ে যায়। যথাঃ- প্রথম স্তরঃ অসন্তুষ প্রকাশ করা। এটি আবার কয়েক প্রকার। ১ম প্রকারঃ আল্লাহ যে বিষয় নির্ধারণ করেছেন, তার কারণে অন্তর দিয়ে আল্লাহর উপর অসন্তুষ্ট হয়ে যাওয়া। এটা হারাম। কারণ এধরণের অসন্তুষ্টি কখনো কুফরীর দিকে নিয়ে যায়। আল্লাহ তাআ’লা বলেনঃ وَمِنْ النَّاسِ مَنْ يَ...عْبُدُ اللَّهَ عَلَى حَرْفٍ فَإِنْ أَصَابَهُ خَيْرٌ اطْمَأَنَّ بِهِ وَإِنْ أَصَابَتْهُ فِتْنَةٌ انقَلَبَ عَلَى وَجْهِهِ خَسِرَ الدُّنْيَا وَالْآخِرَةَ "মানুষের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিধা-সংকোচ নিয়ে আল্লাহর এবাদত করে। যদি সে কল্যাণ প্রাপ্ত হয়, তবে এবাদতের উপর কায়েম থাকে এবং যদি কোন পরীক্ষায় পড়ে, তবে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। সে ইহকালে ও পরকালে ক্ষতিগ্রস্থ।” (সূরা হজ্জঃ ১১) ২য় প্রকারঃ কখনো অসন্তুষ্টি কথার মাধ্যমে হয়ে থাকে। যেমন হতাশা প্রকাশ করা এবং ধ্বংস হয়ে যাওয়ার দু’আ করা। এটাও হারাম। তৃতীয় প্রকারঃ কখনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মাধ্যমে হয়ে থাকে। যেমন গাল চাপড়ানো, জামা-কাপড় ছেড়া, মাথার চুল টেনে ছিঁড়ে ফেলা ইত্যাদি সবই হারাম এবং ধৈর্
...
Read more »
Views:
343
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
সুরা: আল বাকারাহ্ আয়াত নং ১৫৯-১৬০ انَّ الَّذِينَ يَكْتُمُونَ مَا أَنزَلْنَا مِنْ الْبَيِّنَاتِ وَالْهُدَى مِنْ بَعْدِ مَا بَيَّنَّاهُ لِلنَّاسِ فِي الْكِتَابِ أُوْلَئِكَ يَلْعَنُهُمْ اللهُ وَيَلْعَنُهُم...ْ اللَّاعِنُونَ (১৫৯) إِلَّا الَّذِينَ تَابُوا وَأَصْلَحُوا وَبَيَّنُوا فَأُوْلَئِكَ أَتُوبُ عَلَيْهِمْ وَأَنَا التَّوَّابُ الرَّحِيمُ (১৬০) অনুবাদ: আয়াত নং ১৫৯:- নিশ্চয় যারা গোপন করে, যা বিস্তারিত তথ্য এবং হেদায়েতের কথা নাযিল করেছি মানুষের জন্য; কিতাবের মধ্যে বিস্তারিত বর্ণনা করার পরও; সেই সব লোকের প্রতিই আল্লাহর অভিসম্পাত এবং অন্যান্য অভিসম্পাতকারীগণেরও। আয়াত নং ১৬০:- তবে যারা তওবা করে এবং বর্ণিত তথ্যাদির সংশোধন করে মানুষের কাছে তা বর্ণনা করে দেয়, সে সব লোকের তওবা আমি কবুল করি এবং আমি তওবা কবুলকারী পরম দয়ালু। এই আয়াতদ্বয়ে আল্লাহ তা'আলা বলেন, যারা মানুষের হেদায়েতের কথা কিতাবের মধ্যে বিস্তারিত বর্ণনা করার পর তা গোপন করে, সেই সব লোকের প্রতিই আল্লাহর অভিসম্পাত তবে যারা তওবা করে এবং কিতাবের মধ্যে বর্ণিত তথ্যাদি মানুষের কাছে বর্ণনা করে, সে সব লোকের তওবা আ
...
Read more »
Views:
315
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ (আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি) ٱهْدِنَا ٱلصِّرَٰطَ ٱلْمُسْتَقِيمَ (আমাদেরকে সরল পথ দেখাও) صِرَٰطَ ٱلَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ ٱلْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا ٱلضَّآلِّينَ (সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এ...বং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে) প্রতি ওয়াক্তের নামাজে সূরা ফাতিহা পাঠে অন্যান্য আয়াতের মত উপরোক্ত তিন আয়াত পড়ার সময় ভয়ে লোম কাঁটা দিয়ে উঠে , যেমন টা হয় শেষের তিন সূরা পাঠের সময় । মনে হয় , চোখের সামনে জাহান্নাম ভেসে উঠতেছে বা কেউ একজন আমাকে পাহারা দিচ্ছে , যে কিনা নামাজ আদায়ে আমার ১৯-২০ হলেই আমাকে মেরে ফেলবে । আমি বোঝাতে পারবো না ফিলিংসটা কেমন থাকে । এই ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ায় আখেরাতের কথা মনে উঠতেই যদি শরীর এইভাবে কাঁপুনি দিয়ে উঠে , জানিনা ভয়াবহ হাশরের ময়দান আমার কি হবে............ "হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দ্বীনের উপর সুদৃঢ় করে দাও।" [তিরমিযি ২১৪০] আল্লাহ ! তোমার কাছে আমরা জ
...
Read more »
Views:
456
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
নবী করীম (ছাঃ) বলেন, দশটি নিদর্শন না আসা পর্যন্ত ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে না। আর তা হচ্ছে- ১. ধোঁয়া, যা পূর্ব হ’তে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত এক নাগাড়ে চল্লিশ দিন বিস্তৃত থাকবে। ২. দাজ্জাল বের হবে। ৩. চতুষ্পদ জন্তু বের হবে। ... ৪. পশ্চিমাকাশ হ’তে সূর্য উদিত হবে। ৫. ঈসা ইবনু মারিয়াম আকাশ হ’তে অবতরণ করবেন। ৬. ইয়া‘জূজ মা‘জূজ বের হবে। ৭. পূর্বাঞ্চলে ভূমিধস হবে। ৮. পশ্চিমাঞ্চলে ভূমিধস হবে। ৯. আরব উপদ্বীপে ভূমিধস হবে। ১০. সবশেষে ইয়ামান হ’তে এমন এক আগুন বের হবে যা মানুষকে তাড়িয়ে একটি সমবেত হওয়ার স্থানে নিয়ে যাবে। অপর এক বর্ণনায় আছে, আদন (এডেন)-এর অভ্যন্তর হ’তে আগুন বের হবে। যা মানুষকে সমবেত হওয়ার স্থানের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাবে। অপর এক বর্ণনায় দশম লক্ষণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এমন বাতাস প্রবাহিত হবে, যে বাতাস কাফেরদের নিক্ষেপ করবে।(২) আর বিশেষ করে ক্বিয়ামত তখনই সংঘটিত হবে যখন যমীনে ‘আল্লাহ, আল্লাহ বলার কোন মানুষ থাকবে না’।(৩) যখন মানুষ আল্লাহ তা‘আলাকে স্মরণ করবে না, তাঁর দাসত্ব করবে না তখনই ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে। কারণ আল্লাহর যিকির ও ইবাদত হচ
...
Read more »
Views:
270
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বে , খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর সাথে এক পুরোনো বন্ধু দেখা করতে আসেন। বন্ধুটি তার শয্যার পাশে বসেন। খালিদ (রাঃ):”তুমি কি আমার পায়ে এমন এক বিঘত পরিমাণ কোন খালি জায়গা দেখতে পাচ্ছ, যেখানে কোন তরবারি, তীর বা বর্শার আঘাত নেই?” ...বন্ধুটি খালিদ (রাঃ) এর পা টি পরীক্ষা করে বললেন, না। খালিদ (রাঃ) প্রথমে তাঁর ডান হাত ও পরে বাম হাত উঠিয়ে দেখিয়ে তাকে অনুরূপ পরীক্ষা করতে বললেন। বন্ধুটি একই ফলাফল বললেন। এরপর খালিদ (রাঃ) তাঁর প্রশস্ত বক্ষ উন্মুক্ত করে তাঁর বন্ধুকে একইভাবে জিজ্ঞেস করলেন। বন্ধুটি আবারো সেই একই দৃশ্য দেখলেন যা প্রথমবার পায়ের ক্ষেত্রে দেখেছিলেন। খালিদ (রাঃ) :"তুমি কি দেখনি? আমি শহীদের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে শত শত যুদ্ধ করেছি, কেন আমি যুদ্ধে শহীদ হলাম না?” বন্ধুঃ "তোমার এটা বুঝতে হবে, হে খালিদ! আল্লাহর রাসূল(সাঃ) তোমার নাম রেখেছেন ‘সাইফুল্লাহ’ অর্থাৎ ‘আল্লাহর তরবারি’, তিনি এটা আগেই নির্ধারণ করে গেছেন যে তুমি কোন যুদ্ধে পরাজিত হবে না। কারণ, তুমি যদি পরাজিত হতে তাহলে এটা বুঝাতো যে আল্লাহর তরবারি কাফিরদের আঘাতে ভেঙ্গে গেছে, আর যা কখনো ঘটবে না।” খালিদ
...
Read more »
Views:
456
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
আবূ হুরায়রা(রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ তা’আলা ঘোষণা করেন, আমি সেইরূপ, যেরূপ বান্দা আমার প্রতি ধারণা রাখে। আমি তার সঙ্গে থাকি যখন সে আমাকে স্মরণ করে। যদি সে মনে মনে আমাকে স্মরণ করে; আমিও তাকে নিজে স্মরণ করি।... আর যদি সে লোক-সমাবেশে স্মরণ করে, তবে আমিও তাদের চেয়ে উত্তম সমাবেশে তাকে স্মরণ করি। যদি সে আমার দিকে এক বিঘত অগ্রসর হয়, তবে আমি তার দিকে এক হাত অগ্রসর হই, যদি সে আমার দিকে এক বাহু অগ্রসর হয়; আমি তার দিকে দু’বাহু অগ্রসর হই। আর সে যদি আমার দিকে হেঁটে অগ্রসর হয়, আমি তার দিকে দৌড়ে অগ্রসর হই।” [সহীহ বুখারী, পর্ব ৯৭ তাওহীদ, অধ্যায় ১৫, হাঃ ৭৪০৫ ; সহীহ মুসলিম, পর্ব ৪৮, আল্লাহ তা’আলার রিযিকের প্রতি উৎসাহ প্রদান, অধ্যায় ১, হাঃ ১৬৭৫]
Views:
330
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
যখন আপনি আল্লাহকে সকল কিছুর উপর প্রাধান্য দেবেন, তিনি অবশ্যই আপনার সাহায্যকারী হবেন। তাই যখনই আপনাকে দুটি বিষয়ের যে কোন একটি নির্বাচন করতে হবে, তখন আল্লাহকে স্মরণ রেখে বুদ্ধিমানের মতো নির্বাচন করুন। প্রাধান্য দিন সত্যকে মিথ্যার উপর, আল্লা...হভীরুতাকে আকাংখার উপর, দয়া কে কঠোরতার উপর, ন্যায়বিচারকে যুলুমের উপর এবং আল্লাহকে আপনার উপর। তাহলে আল্লাহ আপনার জন্য সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন করবেন এবং আপনি আপনার জীবনের ঘটনাগুলোকে আগের চেয়ে অনেক সুন্দর দেখতে পাবেন।
Views:
314
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
১০. তাকওয়া অর্জনকারী প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর নিদর্শনাবলীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: "এটাই হল আল্লাহর বিধান; যে আল্লাহর নিদর্শনসমূহকে সম্মান করে, নিঃসন্দেহে তা অন্তরের তাকওয়া থেকেই।” [সূরা হাজ্জ: (৩২)]
Views:
262
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
|
আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু এর হাদিসে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, "যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য একটি মসজিদ বানায় ছোট হোক বা বড় হোক, আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর বানাবেন”। [ তিরমিযি, হাদিস, ৩১৯। সহীহ তারগীব ও তারহীবে আল্লামা আলবানী হাদিসটিকে সহীহ বলে আখ্যায়িত করেন। ১০১/১]
Views:
262
|
Added by:
Jahir
|
Date:
2012-12-23
|
| |
|