Wednesday, 2025-07-02, 5:56 PM
Welcome Guest | Sign Up | Login
|
My site |
Statistics |
---|
Total online: 1 Guests: 1 Users: 0 |
|
Blog
Main » 2012 » December » 26 » ।। রহস্যময় সাইলেন্স জোন ।।
10:03 PM ।। রহস্যময় সাইলেন্স জোন ।। |
 বিশ্বে এখনো বহু এলাকা রয়েছে যেগুলো অদ্ভুত রহস্যময়তার বেড়াজালে বন্দী। এরকমই একটি রহস্যময় এলাকা মেক্সিকোর জোন অব সাইলেন্স বা নীরব ভূমি। এই নীরব মরুতে সব সময়ই অদ্ভুত অদ্ভুত রহস্যময় ঘটনা ঘটে।
রহস্যময় "সাইলেন্স জোন"-এর কিছু বৈশিষ্ট্য : ... ► এর চতুর্দিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার, রহস্যময় ভুতুড়ে পরিবেশ সেই সঙ্গে রাতের গুমোট আঁধারে উল্কা বৃষ্টি নামে। ► কেউ যদি সেখানে টেপরেকর্ডার বাজাতে থাকে তাহলে হঠাৎই সেটা থেমে যায়। ► এ এলাকায় হঠাৎ করেই চলন্ত গাড়ির স্টার্ট বন্ধ হয়ে যায়। ► মজার ব্যাপার হলো, জোন অব সাইলেন্স এবং কুখ্যাত বারমুডা ট্রায়াঙ্গাল একই অক্ষাংশে !! ► এই মরুভূমির পোকার মাকড়গুলোও স্বাভাবিক পোকামাকড়ের চেয়ে দুই-তিনগুণ বড়। ► এখানে প্রায় নিয়মিতই রাতের বেলায় উল্কাপিণ্ড ছিটকে পড়ে। ► জোন অব সাইলেন্স এর পাথরগুলোও এমন ভুতুড়ে যে কম্পাস পর্যন্ত নষ্ট হয়ে যায়। ► এ এলাকার ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় পাইলটরা অভিযোগ করেছেন, তাদের সবকিছু কেমন যেন বিভ্রান্তিকর ঠেকে। ► এখানকার দৈত্যাকার ক্যাকটাস গাছগুলো টকটকে লাল রংয়ের। কিন্তু এই গাছই যখন এ এলাকার বাইরে নিয়ে যাওয়া হয় তখন তা সম্পূর্ণরূপে রং হারিয়ে ফেলে। ► এখানকার বেঁটে হরিণগুলোর শিং মানুষের কবজির মতো মোটা। আর বিছাগুলো কোনোটাই লম্বায় এক ফুটের কম নয়। এগুলোর মাথা টকটকে লাল।
জোন অব সাইলেন্সের এমন অদ্ভুত পরিবেশের কারণে কোনো মানুষ বসতি গড়ার শখ করেনি। ১৯৭০ সালে ইউএস এয়ারফোর্স 'অ্যাথেনা' নামে একটি "মিসাইল" উটাহর গ্রিন রিভার থেকে নিউ মেক্সিকোর হোয়াইট স্যান্ডে নিক্ষেপের জন্য প্রোগ্রাম করে। কিন্তু মিসাইলটি আসল জায়গায় না গিয়ে পড়ে ওই ভুতুড়ে মরুতে। গবেষকদের মতে কোনো অজানা শক্তি মিসাইলটি ধ্বংস করেছে। সাইলেন্স জোনের রহস্যময়তার রহস্য আজো ভেদ করা যায়নি।
[[ লাইক/শেয়ার/ট্যাগ ]]See More
|
Views: 354 |
Added by: Jahir
| Rating: 0.0/0 |
|