Friday, 2024-05-17, 3:20 AM
Welcome Guest | Sign Up | Login

My site

Site menu
Calendar
«  May 2024  »
SuMoTuWeThFrSa
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031
Entries archive
Site friends
  • Create a free website
  • Online Desktop
  • Free Online Games
  • Video Tutorials
  • All HTML Tags
  • Browser Kits
  • Statistics

    Total online: 1
    Guests: 1
    Users: 0

    Blog

    জান্নাতে যাওয়ার উপায়। উকবাহ ইবন আমের বলেন: আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, তোমাদের কেউ সুন্দর করে অযু করার পর যদি বলে:

    أشهد أن لا إله إلا الله وحده لا شريك له وأن محمدا عبده ورسوله

    তার জন্য জান্নাতের ৮টি দরজাই উন্মুক্ত করে দেয়া হবে, সে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা জান্নাতে প্রবেশ করবে। [মুসলিম]

    ৮. لا حول ولا قوة إلا بالله এ দো‘আ হল জান্নাতের ভান্ডার: আবু মুসা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: আমি কি তোমাকে জান্নাতের ভান্ডার সমূহের একটি ভান্ডার সম্পর্কে অবহিত করব? আমি বললাম: হ্যাঁ, হে আল্লাহর রাসূল! তিনি বলেন, বলো: لا حول ولا قوة إلا بالله অর্থ্যাৎ: ‘‘আল্লাহর আশ্রয় ও শক্তি ছাড়া আর কারো কোন ক্ষমতা নাই’’। [বুখারী, মুসলিম]
    Views: 327 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-16 | Comments (0)

    তরীক বিন শিহাব হতে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ একটি মাছির কারণে এক ব্যাক্তি জান্নাতে গিয়েছে এবং একটি মাছির কারণে এক ব্যক্তি জাহান্নামে গিয়েছে। সাহাবাগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! এটা কিভাবে? রাসুলুল্লাহ(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ

    "দু’ব্যক্তি এক গোত্রের নিকট দিয়ে যাচ্ছিল, আর তাদের একটি মূর্তি ছিল, সে মূর্তিকে ... কিছু না দিয়ে কেউ অতিক্রম করতে পারতনা। অতঃপর তারা (মাজারের খাদেমরা) দু’জনের একজনকে বলল , কিছু দিয়ে যাও।সে বলল, আমার নিকট কিছুই নেই যা আমি পেশ করব। তারা তাকে বললঃ একটি মাছি হলেও দিয়ে যাও। অতঃপর সে একটি মাছি দান করল; আর তারা তার রাস্তা ছেড়ে দিল। অতঃপর সে জাহান্নামে প্রবেম করল। তারা মাযারের খাদেমকে বললঃ কিছু দিয়ে যাও। লোকটি বলল, আমি মহান আল্লাহ ব্যতীত কাউকে কিছু দান করি না। তারা লোকটিকে হত্যা করল। অতঃপর লোকটি জান্নাতে প্রবেশ করল। (মুসনাদে আহমাদ, কিতাবুত তাওহীদ ৫২ পৃঃ)
    Views: 309 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)

    আল্লাহ তার বান্দাদের মধ্যে যার জন্য ইচ্ছা রিযিক প্রশস্ত করে দেন এবং যার জন্য ইচ্ছা হ্রাস করেন ।নিশ্চই আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক পরিজ্ঞ্যাত"।
    [সুরা আল-আনকাবূত, আয়াত-৬২]

    "যদি আল্লাহ তাঁর সকল বান্দাকে প্রচুর রিযিক দিতেন, তবে তারা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করত"
    [সুরা আশ-শুরা (৪২), ২৭

    Views: 270 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)

    ২. তাকওয়া পার্থিব জগতে মানুষকে শয়তানের সব অনিষ্ট থেকে সুরক্ষা দেয়।
    আল্লাহ তা‘আলা বলেন: "নিশ্চয় যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে যখন তাদেরকে শয়তানের পক্ষ থেকে কোন কুমন্ত্রণা স্পর্শ করে তখন তারা আল্লাহকে স্মরণ করে। তখনই তাদের দৃষ্টি খুলে যায়।” [সূরা আরাফ -২০১]
    Views: 313 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)

    যাহার এই অবস্থা এই যে কাফিরদিগকে বন্ধু হিসাবে গ্রহন করে মুসলমানদিগকে পরিত্যাগ করিয়া, তাহাদের নিকট কি সম্মানিত থাকিতে চায়? সম্মান তো সকলই আল্লাহর অধিকারে রহিয়াছে...

    সুরা নিসা- ৫ম প্যারা, ১৩৯ আয়াত
    Views: 231 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)

    মসজিদ নির্মাণ, পানির কূপ খনন, সন্তান-সন্তুতিদেরকে সৎ শিক্ষা প্রদান এবং দ্বীনি ইলমের প্রচার করা যেমন, দ্বীনি বই ছাপা, প্রচার-প্রসার করা, ক্যাসেট কপি ও বিলি করা এবং এ সমস্ত কাজে আর্থিক সহায়তা প্রদান। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:‘মানুষ যখন মরে যায় তখন তার কাজের ধারাও বন্ধ হয়ে যায়, তবে তিনটি বিষয় ব্যতীত। (ক) সাদাকায়ে জারিয়াহ বা চলমান দান, (খ) এমন জ্ঞান যা দ্বারা উপকৃত হওয়া যায়। (গ) আর এমন নেক সন্তান-সন্তুতি যারা তার জন্য দো‘আ করে।’ [ মুসলিম : ১৬৩১]
    Views: 338 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)

    রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন,
    "যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরূদ পাঠ করবে আল্লাহ্ তা'আলা তার উপর দশবার রহমত নাযিল করবেন, তার দশটিগুনাহ্ মিটিয়ে দেয়া হবে এবং তার দশটি মর্যাদা উন্নীত করা হবে।”-[নাসাঈ;১৩ ­০০]
    Views: 231 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)

    [ডাঃ জাকির নায়েক লেকচার, ভলিয়াম নং-২, পৃষ্ঠা=১৬২]


    উত্তরঃ

    কিছু ভাই দাবি করেন যে, ডাঃ জাকির নায়েক বলেছেন ‘রাম ও কৃষ্ণ’ আল্লাহ্‌'র নাবী ছিলেন। এবং তারা "ডাঃ জাকির নায়েক লেকচার, ভলিয়াম নং-২, ১৬২ পৃষ্ঠার মন্তব্যটুকু দলীল হিসেবে উপস্থাপন করেন।”

    আসুন আমরা প্রথমেই ‘ভলিয়াম ২, ১৬২ পৃষ্ঠার’ ডাঃ জাকির নায়েকের মন্তব্যটুকু পড়ি। যে মন্তব্য পড়ার পরে কিছু ভাই দাবি করেছেন যে তিনি বলেছেন, "হিন্দু ‘রাম ও কৃষ্ণ’ আল্লাহ পাকের নবী ছিলেন।”



    ডাঃ জাকির নায়েক -এর ২ নং ভলিয়াম, ১৬২ পৃষ্ঠার লেকচারের অংশ বিশেষ ...

    "ধরুন, ইঞ্জিলের ব্যাপারে- আল-ক্বুর’আন বলে যে, ইঞ্জিল হলো ওহী, যা ঈসা (আ)-কে প্রদান করা হয়েছিল। এটা হলো সে ওহী, যা যীশু-কে প্রদান করা হয়েছিল। সুতরাং ইঞ্জিল আল্লাহ্‌র বাণী হওয়ার ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত।

    এখন নাবীদের ব্যাপারে... ? ইসলাম ধর্মে অনেক নাবী ছিলেন।

    ‘রাম ও কৃষ্ণের’ নাবী হওয়ার ব্যাপারে, আমরা বলতে পারি হতে পারে, তবে আমরা নিশ্চিত নই। কিছু মুসলমান আছেন, তারা বলেন, ‘রাম আলাইহিস সালাম’। এটা ভুল।

    দেখুন, তারা তাদের পিঠ চুলকাচ্ছে ... Read more »

    Views: 794 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)

    আপনি যেদিন থেকে জীবনকে যখন *কেবলমাত্র* আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ধারণ করতে চাইবেন, যেদিন পুরোনো অর্থহীন কাজকর্ম আর পরিচিতমহলের, বন্ধুমহলের তুচ্ছ সব কথাবার্তা, গীবত, পরশ্রীকাতর আলাপ, হট জোক্স টাইপের আলাপ থেকে ধীরে ধীরে সরিয়ে আনতে চাইবেন -- তখনই আপনার বন্ধুশূণ্যতা হবে, নিজেকে হয়ত নিজভূমে পরবাসী মনে হবে, কখনো কখনো নিজেকে ভুল ভুল মনে হতেও পারে...

    এটা একটা স্বাভাবিক ঘটনা। এই বিভ্রমের ঔষধ হলো, আরেকবার চোখটা বন্ধ করুন, স্মরণ করুন সেই প্রিয়তম জনকে, যার জন্য আপনার ত্যাগ স্বীকার। যিনি আপনাকে অনেক ভালোবাসেন, যিনি আপনাকে, আমাকে, আমাদেরকে অল্প ক'দিনের পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন, যার কাছে আমরা আবার ফিরে যাব। আমাদের এই জীবনের তিনি এমন সব পুরষ্কার সাজিয়ে রেখেছেন, যা কোন চোখ দেখেনি, কোন হৃদয় কল্পনা করতে পারবেনা -- এতই সুন্দর আর মনোরম সেই আয়োজন।

    সেই সুমহান আল্লাহ তার ঔষধের কথাও তিনি জানিয়ে দিয়েছেন আমাদেরকে। চারপাশের জগতের অস্থিরতা, অন্যায়, খারাপ কাজ থেকে আপনার আমার হৃদয়ে শূণ্যতা জাগবে, অস্থিরতা জাগবে, সেটাই স্বাভাবিক। তাইতো মনে রাখতে হবে,

    ♥♥ "যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর ... Read more »
    Views: 252 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)


    উত্তর : যে অলংকার সাধারণত মহিলাদের, তা পুরুষদের পরা বৈধ নয়। গলায় চেন, কানে দুল, হাতে বালা ইত্যাদি পুরুষরা পরতে পারে না। কারণ তাতে মহিলাদের সাদৃশ্য অবলম্বন হয়।যেমনঃ মহিলারা পুরুষদের মতো প্যান্ট-শার্ট ­ পরতে পারে না। কারণ তাতে পুরুষদের সাদৃশ্য অবলম্বন হয়। আল্লাহর রসূল (সাঃ) নারীর বেশ ধারণকারী পুরুষদেরকে এবং পুরুষেরবেশ ধারণকারী মহিলাদেরকে অভিশাপ করেছেন।
    অন্য বর্ণনায় আছেঃ 'আল্লাহর রসূল (সাঃ) মহিলাদের সাদৃশ্য অবলম্বনকারী পুরুষদেরকে এবং পুরুষদের সাদৃশ্য অবলম্বনকারী মহিলাদেরকে অভিশাপ করেছেন।' (বুখারী)

    ... 'আল্লাহর রসূল (সাঃ) সেই পুরুষকে অভিসম্পাত করেছেন, যে মহিলার পোশাক পরে এবং সেই মহিলাকে অভিসম্পাত করেছেন যে পুরুষের পোশাক পরিধান করে।'(আবূ দাঊদ)


     

       

    Views: 422 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-15 | Comments (0)

    « 1 2 ... 20 21 22